এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
- gjd4667
- Nov 24, 2018
- 6 min read
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? এবং কেন প্রয়োজন?
এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে অনলাইনে পন্য বিক্রির কৌশল যা পন্য মালিক একই টর্গেট অডিয়েন্সকে লক্ষ্য করে অন্যদের মাধ্যমে ক্রেতাদের পন্য ক্রয়ের সুপারিশ করার মাধ্যমে সুপারিশকারী কোম্পানির পন্য বিক্রি বৃদ্ধি করে দেয় এবং এর লক্ষ্যে সে কোম্পানি থেকে একটি কমিশন উপার্জন করে থাকে। এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি বিজ্ঞাপন মডেল যেখানে একটি কোম্পানি ট্র্যাফিক উৎপন্ন করে কোম্পানির পন্য ও পরিষেবাগুলি বিক্রর লক্ষে তৃতীয় পক্ষের প্রকাশককে কমিশন প্রদান করে। এটি হলো অত্যাধুনিক বিপনন ব্যবস্থা যার দ্বারা একজন অনলাইন মার্কেটার একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির অধীনে থেকে তার পন্যগুলি প্রোমোট করে উক্ত রেফারলগুলি থেকে উৎপন্ন ট্রাফিক বা বিক্রয়গুলির জন্য যে একটি নির্দিষ্ট অংশ কমিশন অর্জন করে তাহাকেই এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। এটি হচ্ছে ইন্টারনেট মার্কেটিং এর একটি জনপ্রিয় অংশ। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠনের পন্যের মার্কেটিং করে বিক্রি করে দেওয়া। অর্থাৎ কোন পন্য বিক্রি করতে সাহায্য করা। সহজ ভাষায় বিক্রেতাকে কোন ক্রেতা খুজে দিয়ে তার কাছে পন্য বিক্রির বিনিময়ে বিক্রেতার কাছ থেকে কিছু কমিশনা পওয়া যায়; এই পুরো পদ্ধতিটাকেই এফিয়েয়েট মার্কেটিং বলে। একজন গ্রাহক বাসা কিংবা অফিসে বসেই ই-কমার্স সাইট থেকে কেনাকাটা করতে পারে। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের পন্য প্রসারের জন্য এফিলিয়েট সুবিধা দিয়ে থাকে। যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং করে তারা এই সুবিধা কাজে লাগিয়ে বাড়তি কিছু টাকা আয় করে। এক কথায় এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাইলে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো একটি লিংক দিবে আর সেই লিংকটি ফেইসবুক কিংবা ওয়েবসাইটে শেয়ার করলে, ওই শেয়ারকৃত লিংকের মাধ্যম কোন গ্রাহক পন্য কিনলে ওই প্রতিষ্ঠান একটি নির্দিষ্ট পরিমান কমিশন দিবে। মূলত এটাই হল এফিলিয়েট মার্কেটিং।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জনক হলেন উইলিয়াম জে টবিন। ১৯৮৯ সালে তিনিই প্রথম এফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবস্থার উদ্ভাবন করেন। তারপর থেকে এই প্রক্রিয়া বিশ্বব্যপী বেশ জনপ্রিয় হতে শুরু করে এবং বর্তমানে প্রায় বড় বড় কোম্পানিগুলো এই পদ্ধতি অনুসরণ করে সফলতার শীর্ষে অবস্থান করছে। এর উজ্জল দৃষ্টান্ত হলো আমাজন.কম। প্রচলিত পদ্ধতিতে একটি ব্যবসার প্রসার ঘটাতে প্রয়োজন হবে প্রচুর বিনিয়োগ। এর কারনে প্রথমত বিজ্ঞাপন দিতে হবে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে, পত্র-পত্রিকায়, পন্য পৌঁছানোর জন্য নিয়োগ দিতে হবে, এছাড়াও রয়েছে নানাবিধ করচ। কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেটিং এ এর প্রয়োজন পরছেনা। পন্য লোকমুখে ই প্রচার হয়ে যাচ্ছে এবং বাড়িতি খরচ করার প্রয়োজন হচ্ছেনা। আর এই করনেই এই পদ্ধতিটি এতটা জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং অদুর ভবিষ্যতে এর জনপ্রিয়তা আরো বৃদ্ধি পাবে। একসময় প্রতিটি কোম্পানি এই সিস্টেমের অধীনে চলে আসবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি ভাবে করা হয়?
এফিলিয়েট মার্কেটিং অনেকভাবে করা যায়। যেমন কোন একটি রিভিউ সাইট তৈরি করে এরপর সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে ভিজিটর জেনারেট করে অথবা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ই-মেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। ওয়েবসাইট, ইউটিউব, সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এর মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় । সবচেয়ে স্থায়ী এবং ভাল হচ্ছে ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন একটি সাইকেল বিক্রি করা হবে; তাহলে নিশ হবে সাইকেল। ডোমেন নেম থেকে শুরু করে সব সেইভাবে সাজাতে হবে।
১) নিশ সিলেক্ট
২) ভাল ডোমেইন নেম ও হোস্টিং সেটআপ
৩) সাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট
৪) কনন্টেট তৈরি
৫) এস ই ও করা
৬) এফিলিয়েট একাউন্ট করা
৭) ৫ থেকে ৬ মাস পরে সাইট রাঙ্ক (Rank) করলে এফিলিয়েট লিংক ব্যবহার করেতে হবে। ভালমানের কনটেন্ট এবং সঠিক ভাবে এসিও করে সাইট রাঙ্ক (Rank) করতে না পারলে ফলাফল ভাল হবে না।
সাধারনত যখন একটি এফিলিয়েট প্রোগ্রামের কোন পন্য বিক্রির জন্য নির্বাচন করা হয়; তখন বিক্রেতা একটি ইউনিক এফিলিয়েট কোড দিবে, যেটি কিনা ব্যবহার করা হয় ট্রাফিক এবং টার্গেট ওয়েবসাইটির ক্ষেত্রে। বেশির ভাগ এফিলিয়েট প্রোগ্রামে সাধারনত তৈরিকৃত ট্যাক্সট লিংক, ব্যানার এবং ফর্মসমূহ দিবে; সেখানে নিজস্ব কোডটি বসাতে হবে এবং নিজের ওয়েবসাইটের ঠিকানা দিতে হবে অর্থাৎ যার মাধ্যমে ট্রাফিক করা হবে। আগ্রহী ক্রেতারা ওয়েবসাইটে দেওয়া লিংকে যখন ক্লিক করে তখন স্বয়ংকৃত ভাবে তারা পন্যের সাইটে চলে যায় এবং তারা যদি সেই পন্য ক্রয় করে তাহলে এফিলিয়েট করা পন্যের জন্য চুক্তি অনুযায়ী কমিশন পাওয়া যাবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে কিকি বিষয় জানা প্রয়োজন?
উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস নির্বাচন
মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা
নিশ নির্বাচন
কিওয়ার্ড রিসার্স
প্রোডাক্ট রিসার্স
ওয়েবসাইট তৈরীরর যাবতীয় প্রসেস
কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট
ল্যান্ডিং পেজ বানানো
ইমেল লিস্ট বিল্ডিং
কনভার্সন রেট অপটিমাইজেশন ( লিংক বিল্ডিং)
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
পেইড মার্কেটিং ( অ্যাডঅ্যায়ার্ড, ফেসবুক, মিডিয়া বাই ইত্যাদি )
লিষ্ট বিল্ডিং ফানেল/অপট্ইন ফানেল
অপট্ইন ফানেল সেটআপ
স্কুইজ পেইজ ডিজাইন ও অটোরেসপন্ডার ইন্টিগ্রেশন
সেলস ফানেল সেটআপ/ তৈরী
ইমেল ক্যাম্পেইন
ইমেল অটোমেশন সেটআপ
ট্রাফিক ম্যাথড পেইড/ ফ্রি
পেমেন্ট সিস্টম
কিভাবে বা কিসের উপর ভিত্তি করে এফিলিয়েট কোম্পানি থেকে কমিশন পাওয়া যাবে?
১) পন্য/ সেবা বিক্রির মাধ্যমে আয় (যেটাকে ইংরেজিতে বলে Pay per sale/ Pps) : এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে এফিলিয়েট সম্বলিত ই-কমার্স কোম্পানি/মার্কেট প্লেস শুধুমাত্র তাদের পন্য বা সেবা বিক্রি হলেই নির্দিষ্ট পরিমান কমিশন প্রদান করবে।
২) ভিজিটর/ ট্রাফিক পাঠানোর মাধ্যমে আয় (যেটাকে ইংরেজিতে বলে Pay per click/ Ppc ) : এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে এফিলিয়েট সম্বলিত ই-কমার্স কোম্পানি/মার্কেট প্লেস এফিলিয়েট মার্কেটারকে পন্য/ সেবা বিক্রি না হলেও তার মাধ্যমে যে ট্রাফিক/ ভিজিটর গিয়েছে তার জন্য নির্দিষ্ট পরিমান কমিশন প্রদান করবে।
৩) লীড জেনারেশনের মাধ্যমে আয় (যেটাকে ইংরেজিতে বলে Pay per lead/ Ppl) : এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে একজন এফিলিয়েট মার্কেটার তখনি আয় করতে পারবে যখন তার ব্লগ সাইটের মাধ্যমে একজন ভিজিটর এফিলিয়েট সম্বলিত ই-কমার্স কোম্পানি/ মার্কেট প্লেসে গিয়ে তাদের কোন ফাইল/ সফটওয়্যার ডাউনলোড করবে, কোন নিউজ লেটার/ কোন অফারের সাইন আপ ফর্ম পুরন করবে।
বিশ্বে কিকি বড় এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক আছে?
কমিশন জাংশন commissionjunction.com
ক্লিকব্যাংক http://www.clickbank.com/
ওয়ান নেটওয়ার্ক ডিরেক্ট onenetworkdirect.com
লিঙ্কশেয়ার http://www.linkshare.com/
অ্যামাজন http://www.amazone.com/
কমিশন সোআপ commissionsoup.com/
শেয়ারএসেল shareasale.com/
ওয়ারিয়রপস্নাস warriorplus.com/
অ্যাফিলিয়েটউইন্ডো affiliatewindow.com/
বেকলিংক www.bestearnidea.com
নিশ কি? এবং কিভাবে উপযুক্ত কিছু নিশ বাছাই করা যাবে?
মার্কেটিং এর ভায়ায় যখন শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট নিয়ে একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর একটি নির্দিষ্ট কোন কোন চাহিদা পূরণ করার উদ্দেশ্যে ওই প্রোডাক্টের প্রোমোশন করা হবে তখন সেটাকে “নিশ মার্কেটিং” বলা হয়। নিশ বলতে মূলত টপিক-কে বুঝানো হয়। এই শব্দটি ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। ব্লগিং-এর টপিককেই নিশ বলা হয়। অনলাইন বা এফিলিয়েট মার্কেটিং এ নিশ বলতে আমরা বুঝি কোন একটি ক্যাটাগরি। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে আমরা বলতে পারি যে বিষয় নিয়ে কাজ করা হবে সেটাই নিশ। এটা হতে পারে মানুষের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রোডাক্ট, আবার হতে পারে খেলাধুলা সম্পর্কিত কোন প্রোডাক্ট।
নিশ মার্কেটিং এর জন্য তিনটি ফ্যাক্টর থাকতে হবে যেমন: (১) একটি নির্দিষ্ট এরিয়া [এক্ষেত্রে বাংলাদেশ] (২) নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠী যারা কিছু খজছে [দাঁতের ব্যাথা থেকে মুক্তি](৩) নির্দিষ্ট একটি সমাধান [সেন্সোডাইন টুথপেস্ট]। প্রেডাক্ট বিক্রির ক্ষেত্রে আমাদের নির্ধারিত এরিয়া হলো ইউএসএ আর এই দেশের বড় মার্কেট প্লেস হলো আমাজান এখন এই এরিয়া থেকে খুঁজে নিতে হবে কিছু নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠী যারা কিছু একট খুঁজছে তাদের চাহিদা মেটানোর জন্য। আমরা তাদেরকে খুঁজে দিতে সাহায্য করবো ওইসব প্রোডাক্ট যেগুলো আমাজানের মতো মার্কেট প্লেসে অলরেডি আছে আর এটাই হলো সমাধান।
একটা এক্টিভ নিশ খুঁজে নেওয়ার জন্য দুইটি সহজ উপায় আছে; প্রথমটা হলো মেধা খাটিয়ে কিছু উপযুক্ত নিশ বাছাই করা। এগুলো হতে পারে এমন ধরনের নিশ যেগুলো সম্পর্কে কাজ করার ইচ্ছা বা আগ্রহ আছে। দ্বিতীয়টা হলো ওই নিশগুলো নিয়ে আরো বেশী গবেষনা করে বা ঘাটা-ঘাটি করে বেশী লাভজনক নিশটা খুঁজে বের করা। একটি সাইটের ভবিষ্যৎ কেমন হবে, সেটি সফলতার মুখ দেখবে নাকি বিফলে যাবে তা পুরোটাই নির্ভর করছে নিশ সিলেক্ট করার উপর। নিশ এর কম্পিটিশন কেমন, আনিং পটেনশিয়াল কেমন ইত্যাদি যেমন দেখতে হবে, তেমনি দেখতে হবে বাজেট অনুযায়ী নিশটিতে কাজ করার সুযোগ কেমন রয়েছে। নিশ সিলেকশন মানেই হচ্ছে সেই নিশ এর মধ্যে কাজ করার জন্য ভালো ভালে কিওয়ার্ডগুলো খুঁজে বের করা। কিওয়ার্ড রিসার্চ হচ্ছে গুগল এর মতো সার্চ ইঞ্জিনে মানুষ যেসব বিষয় খেঁজে সেগুলো থেকে প্রয়োজনীয় যোগ্য সার্চ টার্ম কিওয়ার্ড বের করা। অর্থাৎ মানুষ সার্চ ইঞ্জিনে যা খোঁজে তাই কিওয়ার্ড, আর সেগুলো থেকে কাজ করার মতো গুলো বাছাই করাই হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ। একটি কিওয়ার্ড টুল যেমন : WordTracker.com, MarketSamurai.com অথবা যেকোনো একটি কি-ওয়ার্ড টুল ব্যবহার করে এই ধরনের নিশ গুলো বের করা যায়। এক্ষেত্রে প্রচলিত কি-ওয়ার্ড গুলো লিখে সার্চ করতে হবে। নিন্মোলিখিত ভাবে কিওয়ার্ডগুলো হতে পারে:
Secrets
Get rid of Eliminate
Quickly
Fast
Easy
How to
Learn
Tips
Articles
Book
Information
এখানকার একেকটা কিওয়ার্ড সার্চের রেজাল্টে শত শত সম্ভাব্য নিশ দেখতে পাওয়া যাবে। হাজার হাজার প্রোডাক্ট থেকে খুঁজে নেবার সমায় কিছু ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে। এখানে ”আবেগ” থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ন হলো ”ডাটা”। অর্থাৎ ইচ্ছাকে প্রাধান্য না দিয়ে ডাটাকে প্রধান্য দিতে হবে। এই ডাটাকে দুই ভাগে ভাগ করা হবে। একটা হলো আমাজানের প্রোডাক্ট লিস্ট থেকে কিছু ডাটা বাছাই করা আর অন্যটা হলো গুগল থেকে পাওয়া ডাটা। প্রোডাক্ট বাছাই এর ক্ষেত্রে তিনটি বিষয় গুরুত্বপূর্ন যথা:
(১) প্রেডাক্টের রিভিউ কেমন আছে। বেশি রিভিউ নাই মানে বেশি কিছু লিখতে পারা যাবেনা এবং বেশি তথ্য দিয়ে প্রোমোশন করা যাবে না। আবার রিভিউ বেশি মানে এটা ভালই জনপ্রিয়। প্রাথমিক বাছাই এর ক্ষেত্রে ১৫+ রিভিউকে স্ট্যান্ডার্ড ধরা যাবে।
(২) ওই প্রোডাক্ট কি Trendy নাকি। এর মানে হচ্ছে এটা কি সহজেই সময়ের সাথে পরিবর্তন হয়, নাকি হয়না। যদি হয়, তাহলে না নেয়াই ভালো। কারন মানুষ সবসময় লেটেস্ট জিনিসটাই চাইবে। এখন লেটেস্ট মনে হলেও একবছর পর আর লেটেস্ট থাকবেনা। ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট গুলো খুব তারাতারি পরিবর্তন হয় এবং এই সেক্টরে কমিশও কম। তাই পারত পক্ষে এই ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ না করাই ভালো।
(৩) প্রোডাক্টের দাম কেমন। এটা নির্ভর করে কেমন লাভ চাই সেটার উপর। কম দামে প্রোডাক্টে কম কমিশন বেশি দামের প্রেডাক্টে বেশি কমিশন।
এছাড়াও বিবেচনা করতে হবে Google Adword Tool এ Keyword Planner এর ডাটা। বাছাই করা ওই প্রোডাক্ট দিয়ে টুলে সার্চ করতে হবে। অপশন থেকে Country: US, Key word filter ( in between) ৮০০ থেকে ২০০০ নিতে হবে, Key words to include এ Best যোগ করতে হবে। এরপর সার্চ লেজাল্ট নিয়ে কাজ করতে হবে। Best যোগ করলে আমরা আসল Demand সম্পর্কে জানতে পারবো। এরপর সার্চ করে কিওয়ার্ড এর রিলিভেন্স ডাটা গুলি নিয়ে রাখতে হবে। এই ডাটা গুলি থেকে দেখতে হবে মানুষ কিকি লিখে ওই প্রোডাক্ট সার্চ করে থাকে। এই ধরনের অল্টারনেট কীওয়ার্ড ব্যবহার করে সহজতর উপায়ে রেঙ্ক করানো যাবে।
Comentarios